লিপু খন্দকার: মনুষ্য জাতির মধ্যে ভেদাভেদ আছে, পৃথিবীর প্রতিটি দেশের একটি বাউন্ডারি আছে কিন্তু সুরের কোনো বেড়াজাল নেই । সুর তার অদম্য গতিতে দেশ ,জাত, কাল ভেদ করে তার মহিমা বিলিয়ে যায় এক প্রশান্তির মায়াজালে। ঠিক সেইভাবেই আমাদের বাংলা এবং ওপারের বাংলা মিলে সৃষ্টি হয়েছে নতুন একটি সুর এবং বাণীর মেলবন্ধন। ওপার বাংলার কলকাতা এবং বলিউডের স্বনামধন্য সুরকার ও সংগীত পরিচালক শুভাশিস ভট্টাচার্য যার সুরারোপিত গানে কন্ঠ দিয়েছেন ভারতের অত্যন্ত জনপ্রিয় ও সুপরিচিত কন্ঠশিল্পীরা যেমন জীবন্ত কিংবদন্তি শ্রদ্ধেয় আশা ভোঁসলে জি, কুমার শানু,শান, বাপ্পি লাহেরি, অভিজিৎ, ইমান চক্রবর্তী প্রমূখ। এদিকে আমাদের দেশের মেধাবী ও সুপরিচিত গীতি কবি সিফাত শাহরিয়ার লিখা গানে কন্ঠ দিয়েছেন আমাদের দেশের অনেক সুপরিচিত কন্ঠশিল্পীরা যেমন ফাহমিদা নবী , মারিয়া মারিয়াম , রোকন ইমন, হুমায়রা বাশির প্রমূখ। তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তৈরি হয়েছে নতুন একটি মেলোডিয়াস রোমান্টিক গান যে গানে কন্ঠ দিয়েছেন বর্তমান সময়ের সুকন্ঠি কণ্ঠশিল্পী তাজরিন গহর যার অনেকগুলো মৌলিক গান শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছে এবং উচ্চমানের বাংলা গান উপহার দেবার একটি স্পৃহা তার মধ্যে বরাবরই লক্ষ্য করা যায় ।যা তিনি প্রমাণ করে গেছেন তার প্রতিটি গানে সুন্দর ,সাবলীল, মার্জিত ও সুরেলা পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে। গানটি এপার এবং ওপার বাংলার একটি প্রেম গাঁথা নিয়ে রচিত। পুরুষকণ্ঠে গানটি ধারণ করেছেন ওপার বাংলার অত্যন্ত জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী রূপঙ্কর বাগচী। সম্পূর্ণ আধুনিক আঙ্গিকে ও রোমান্টিজমের পরিপূর্ণ অনুভূতি ও অভিব্যক্তি দিয়ে গানটি আমাদের এই দুইজন শিল্পী পরিবেশন করেছেন । শ্রুতি মধুর এই গানটি আজই অপমুক্ত হয়েছে এবং ইতিমধ্যেই এপার এবং ওপার বাংলার স্রোতাদের মন জয় করেছে। গানটি নিয়ে সুরকার গীতিকার এবং শিল্পীরা প্রচন্ড আশাবাদী।