মোঃ মাহবুবুল আলম খাঁন মুরাদঃ
সারা বিশ্বের সাথে বাংলাদেশেও প্রভাব ফেলেছিল মরনব্যাধি করোনা ভাইরাস তথা কোভিট-১৯ ভাইরাস। যার ফলে বাংলাদেশসহ সারা বিশে^ অনেকে অকালে প্রাণ হারিয়েছেন। সৃষ্টি কর্তার অশেষ রহমত ও বিজ্ঞানীদের প্রচেষ্টায় সৃষ্টি হয়েছে এই মরনব্যাধি করোনা ভাইরাস তথা কোভিট-১৯ এর প্রতিষেধক। পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টায় রাজধানী, সিটি, বিভাগীয় শহর থেকে শুরু করে পর্যায় ক্রমে জেলা, উপজেলা/থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপে পৌছে গেছে এই মরনব্যাধি করোনা ভাইরাস তথা কোভিট-১৯ এর প্রতিষেধক। চলছে পর্যায়ক্রমে ভ্যাকসিন গ্রহণ। তথ্য সূত্রে জানা যায়, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রচন্ড ভীড় হওয়ায় কর্তৃপক্ষ প্রতিটি কমিউনিটি ক্লিনিক গুলোতে কোভিট-১৯ এর ভ্যাকসিন সরবরাহ করেছেন। এতে সহজেই গ্রাম গঞ্জের মানুষ দ্রুত কোভিট-১৯ এর ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারছেন। তাতে ভীড়ের আশঙ্খাও দূর হচ্ছে। সেই সাথে অল্প সময়েই সকলেই ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে পারছেন। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ০৭/১১/২০২১ তারিখ সকাল ০৯.০০ টা হইতে বিকাল ০৪.০০ টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য পরিদর্শক, সিএইচপি এবং ভলেন্টাইনদের উপস্থিতিতে রায়গঞ্জ উপজেলার রায়গঞ্জ পৌরসভাস্থ্য পূর্ব লক্ষীকোলা কমিউনিটি ক্লিনিকে গণ টিকা কোভিট-১৯ এর প্রথম ডোজের ৭০০ (সাতশত) সিনোফার্ম ভ্যাকসিন (পুরুষ ও মহিলা) সুষ্ঠ ভাবে প্রদান করেন।